বাংলাদেশের ৯১ রানের
জয়
দারুণ বোলিংয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা
তৃতীয়
জয়
পেল
বাংলাদেশ।
তৃতীয়বারের মতো পেল
বোনাস
পয়েন্ট।
জিম্বাবুয়ে ইনিংসে নেই
কোনো
ফিফটি।
নেই
কোনো
পঞ্চাশ
রানের
জুটি।
শুরুতে দুটি করে
উইকেট
নিয়ে
অতিথিদের
কাঁপিয়ে
দেন
সাকিব
আল
হাসান
ও
মাশরাফি
বিন
মুর্তজা।
উইকেট
শিকারে
পরে
যোগ
দেন
সানজামুল
ইসলাম,
মুস্তাফিজুর রহমান ও
রুবেল
হোসেন।
৩৪ রানে ৩
উইকেট
নিয়ে
সেরা
বোলার
সাকিব।
দুটি
করে
উইকেট
নেন
মুস্তাফিজ, সানজামুল ও
মাশরাফি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
জিম্বাবুয়ে: ৩৬.৩
ওভারে
১২৫
(মাসাকাদজা ৫, মিরে ৭,
আরভিন
১১,
টেইলর
০,
রাজা
৩৯,
মুর
১৪,
ওয়ালার
০,
ক্রিমার
২৩,
জার্ভিস
১০,
চাতারা
৮,
মুজারাবানি ০*; সাকিব ৩/৩৪,
মাশরাফি
২/২৯,
সানজামুল
২/২৮,
মুস্তাফিজ ১/১৬, রুবেল
১/১৮)
১২৫ রানে গুটিয়ে
গেল
জিম্বাবুয়ে
জিম্বাবুয়েকে ১২৫ রানে
থামিয়ে
দিলেন
মুস্তাফিজুর রহমান। কাইল জার্ভিসকে ফিরিয়ে নিজের
দ্বিতীয়
উইকেট
পেলেন
এই
বাঁহাতি
পেসার।
৩৬.৩ ওভারে গুটিয়ে
গেল
অতিথিরা।
ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা
তৃতীয়
জয়
পেল
বাংলাদেশ।
মুস্তাফিজের মাথার ওপর
দিয়ে
উড়াতে
চেয়েছিলেন জার্ভিস। টাইমিং হয়নি।
মিড
অফে
সহজ
ক্যাচ
ধরেন
মাহমুদউল্লাহ।
সাকিবের তিন উইকেট
ব্যাটে-বলে আবারও
উজ্জ্বল
সাকিব
আল
হাসান।
ফিফটি
করা
এই
অলরাউন্ডার পেলেন নিজের
তৃতীয়
উইকেট।
দলকে
নিয়ে
গেলেন
জয়ের
আরও
কাছে।
সাকিবকে উড়াতে চেয়েছিলেন তেন্দাই চাতারা।
খানিকটা
দৌড়ে
দুই
হাতে
বল
হাতে
জমান
সাব্বির
রহমান।
তার
তৃতীয়
ক্যাচ।
৮ রান করে
চাতারা
ফিরে
যাওয়ার
সময়
জিম্বাবুয়ের স্কোর ১১৮/৯।
রাজাকে ফেরালেন মুস্তাফিজ
প্রথম স্পেলে ৪
ওভারে
মোটে
১
রান
দেওয়া
মুস্তাফিজুর রহমান দ্বিতীয়
স্পেলে
ফিরেই
পেয়েছেন
সিকান্দার রাজার উইকেট।
মুস্তাফিজের অফ কাটারে
ফ্লিক
করতে
চেয়েছিলেন রাজা। বলের ওপরে
যেতে
পারেননি।
শটও
ঠিক
মতো
খেলতে
পারেননি।
ব্যাটের
কানায়
লেগে
ফিরে
যান
বোল্ড
হয়ে।
৫৯ বলে ৩৯
রান
করে
রাজার
বিদায়ের
সময়
জিম্বাবুয়ের স্কোর ১০৭/৮।
জিম্বাবুয়ের একশ
নিয়মিত উইকেট হারানো
জিম্বাবুয়ের স্কোর তিন
অঙ্কে
গেছে
৩২তম
ওভারে।
একশ
রান
করতে
১৮৮
বল
খেলেছে
অতিথিরা।
আঁটসাঁট বোলিংয়ে আরেকটি
বোনাস
পয়েন্ট
পাওয়ার
পথ
বাংলাদেশ।
টানা
তৃতীয়
বোনাস
পয়েন্ট
পেতে
জিম্বাবুয়েকে ১৭২ রানের
ভেতরে
থামাতে
হবে
স্বাগতিকদের।
৩২ ওভারে ৭
উইকেটে
১০১
রান
করা
জিম্বাবুয়ের জন্য ততদূর
যাওয়াও
এখন
অনেক
দূরের
পথ। সিকান্দার রাজা
খেলছেন
৩৩
রানে।
কাইল
জার্ভিস
এখনও
রানের
খাতা
খুলেননি।
রুবেলের শিকার ক্রিমার
দ্রুত রান তোলা
গ্রায়েম
ক্রিমারকে ফিরিয়ে দিয়েছেন
রুবেল
হোসেন।
এই
পেসারের
বলে
এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরেছেন
জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক।
রুবেলের মিডল স্টাম্পের বল ফ্লিক
করতে
চেয়েছিলেন ক্রিমার। স্কিড করা
বলে
ব্যাট
ছোঁয়াতে
পারেননি।
৩১
বলে
২৩
রান
করে
ফিরে
যান
অধিনায়ক।
৩০ ওভার শেষে
জিম্বাবুয়ের স্কোর ৯৫/৭। সিকান্দার রাজার
সঙ্গে
ক্রিজে
যোগ
দিয়েছেন
কাইল
জার্ভিস।
জয়ের
জন্য
২০
ওভারে
আরও
১২২
রান
চাই
জিম্বাবুয়ের।
সানজামুলের জোড়া আঘাত
টানা দুই বলে
উইকেট
নিলেন
সানজামুল
ইসলাম।
পিটার
মুরের
পর
ফিরিয়ে
দিলেন
ম্যালকম
ওয়ালারকে।
মুখোমুখি হওয়া প্রথম
বলে
প্যাডেল
সুইপ
করতে
চেয়েছিলেন ওয়ালার। বলে ব্যাট
ছোঁয়াতে
পারেননি।
আম্পায়ার
আউট
দিলে
নেন
রিভিউ।
তাতে
পাল্টায়নি সিদ্ধান্ত। গোল্ডেন ডাকের
স্বাদ
পেলেন
ওয়ালার।
জয়ের
পথ
আরও
বেশি
কঠিন
হয়ে
গেল
তার
বিদায়ে।
২৩ ওভার শেষে
জিম্বাবুয়ের স্কোর ৬৮/৬। সিকান্দার রাজার
সঙ্গে
ক্রিজে
যোগ
দিয়েছেন
গ্রায়েম
ক্রিমার।
জয়ের
জন্য
২৭
ওভারে
আরও
১৪৯
রান
চাই
অতিথিদের।
জিম্বাবুয়ের প্রতিরোধ ভাঙলেন
সানজামুল
টানা আঁটসাঁট বোলিংয়ের
পুরস্কার
পেল
বাংলাদেশ।
ভাঙল
জিম্বাবুয়ের পঞ্চম উইকেট
জুটির
প্রতিরোধ।
সানজামুল ইসলামের সোজা
বল
পা
বাড়িয়ে
খেলতে
চেয়েছিলেন পিটার মুর। ব্যাট ফাঁকি
দিয়ে
বল
আঘাত
হানে
প্যাডে।
নন
স্ট্রাইকার সিকান্দার রাজার
সঙ্গে
কথা
বলে
রিভিউ
না
নিয়ে
ফিরে
যান
মুর।
৪২ বলে ১৪
রান
করে
মুর
ফিরে
যাওয়ার
সময়
জিম্বাবুয়ের স্কোর ৬৮/৫।
মুস্তাফিজের টানা তিন
মেডেন
সিকান্দার রাজার জন্য
দুর্বোধ্য মুস্তাফিজুর রহমান।
ছন্দে
থাকা
মিডল
অর্ডার
ব্যাটসম্যানের কাছ থেকে
টানা
তিনটি
ওভার
মেডেন
নিয়েছেন
বাঁহাতি
এই
পেসার।
প্রথম দুই ওভারে
মুস্তাফিজকে খেলার খুব
একটা
চেষ্টা
দেখা
যায়নি
রাজার
মধ্যে।
তৃতীয়
ওভারে
খেলার
চেষ্টা
করেছিলেন
কিন্তু
গ্যাপ
বের
করতে
পারেননি।
মাশরাফির দ্বিতীয় শিকার
আরভিন
দারুণ বোলিংয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা তৃতীয় জয় পেল বাংলাদেশ। তৃতীয়বারের মতো পেল বোনাস পয়েন্ট। জিম্বাবুয়ে ইনিংসে নেই কোনো ফিফটি। নেই কোনো পঞ্চাশ রানের
ReplyDeleteseo